জাকিরুল ইসলাম বাবু,জামালপুর প্রতিনিধি:
২৫০ শয্য্ বিশিষ্ট জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক সাহেব একজন রোগীর স্বামী সাথে ওটি বিল কমানোর আবেদন নিয়ে যাওায় ও এডি সাহেবকে ফোনে কল দেওয়ায় কি দূরব্যবহারটা না করলেন। যার সাথে এমন আচরণ করলেন এডি সাহেব তিনি হলেন সংবাদ মাধ্যম কর্মী (সাংবাদিক) রবিন মাহমুদ। একজন সংবাদ মাধ্যম কর্মীর সাথে যতি এমন আচরণ করেন হাসপাতালের কর্মকর্তা। তাহলে সাধারণ মানুষের সাথে উনি কেমন আচরণ করতে পারেন বলে মনে করের সাধারণ মানুণ। গতকাল ২২ মার্চ বিকেলে হাসপাতালে একজন সচিব সাহেব এসে ছিলেন। সে সময় রোগীর স্বামী এডি সাহেবকে কয়েক বার ফোন দেওয়ার কারণে এডি সাহেব চটে গিয়ে এমন আচরণ করলেন। এমন কর্মকর্তারা যদি জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত থাকেন তাহলে এ অঞ্চলের মানুষ কি সেবা পেতে পারেন বলে প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ রোগীগণ।
এবিষয়ে রবিন মাহমুদ বলেছেন, আমরা এই দেশেরই নাগরিক। এঅঞ্চলেরই স্থানীয় বাসিন্দা। সরকারকে ভ্যাট দেই টেক্স দেই তাই সংবিধান অনুযায়ী আমরাই এই দেশের মালিক। পক্ষান্তরে প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মকর্তা/কর্মচারীর অফিসে ছোট একটু কাজের জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা আমাদের বসে থাকতে হয়। কোথায় আছেন বা কখন অফিসে আসবেন তা জানার জন্য তাদেরকে কল দেওয়ার জন্য আমাদের কোন অধিকার নেই। তাদের কল দেয়ার অধিকার শুধুমাত্র দেশের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদেরই আছে।
প্রকৃত অর্থে রবিন মাহমুদ একজন নরম মনের মানুষ। অতি সহজে মানুষের সাথে বিনা প্রয়োজনে কথা না বলার অভ্যাস তার আগে থেকেই। এমন নরম মনের মানুষের সাথে এ আচরণ করায় স্থানীয়রা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
এই জেনারেল হাসপাতালটি সরকারি হানপাতাল। তাই এখানে প্রতিদিন হাজারো মানুষ আসেন সেবা নিতে।
হাসপাতালের আরও অনেক অনিয়ম নিয়ে সামনের সময়ে লিখা আসবে ইনশাআল্লাহ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন